নির্মিণাধীন পাংশা উপজেলা সম্প্রসারিত প্রশাসনিক ভবনের সন্ত্রাসী হামলা ও চাঁদা দাবী
মো: খালেকুজ্জামান অনিক :
পাংশা উপজেলা প্রশাসনিক ভবনের বর্ধিত অংশ সহ হলরুম নির্মাণ কাজের কার্যাদেশ পেয়ে ঢাকার একটি নির্মাণ প্রতিষ্ঠাণ কিংডম বিল্ডার্স লিঃ কাজ শুরুর প্রক্রিয়া শুরু করিলে স্থানীয় এম.পি জনাব জিল্লুর হাকিম কাজে বাধা প্রদান করেন। বেশ কয়েকবার কাজ শুরুর চেষ্টা করেও এম.পি সাহেবের বাঁধার কারনে কাজ শুরু করা যায়নি। ইতপূর্বে প্রকল্প এলাকায় নির্মিত লেবার সেড ও মজুদকৃত নির্মাণ সামগ্রী এম.পি সাহেবের লোকজন নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে কিংডম বিল্ডার্স লিঃ এর পক্ষ থেকে স্থানীয় থানায় একাধিক সাধারন ডায়েরী করা হয়েছে। শুধু নির্মাণ প্রতিষ্ঠান নয় স্থানীয় উপজেলা প্রশাসন প্রকৌশলী এম.পি এর ভয়ে স্থানীয় থানায় সাধারণ ডায়েরী করেন। এম.পি সাহেবের এত সব ঘটনার পিছনে রয়েছে মোটা অংকের চাদা। তিনি ঠিকাদারের নিকট কাজের জন্য ৫০.০০ (পঞ্চাশ) লক্ষ টাকা চাদা দাবি করেন। তার দাবী পুরন না হওয়া পর্যন্ত এখানে নির্মাণ কাজ করা যাবে না বলে তিনি জানান। এ ব্যাপারে চাঁদা আদায়ের জন্য এম.পি সাহেব তার সহচর জীবনকুন্ডু নিজে কিংডম বিল্ডার্সের অফিসে আসে। কিন্তু চাঁদার অর্থ না পেয়ে সে চলে যায়। এতে করে জনাব জিল্লুর হাকিম আরও ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন।
গত ১২/০৮/২০১৬ ইং তারিখে নির্মাণ কাজ শুরুর জন্য প্রকল্প স্থলে পুনরায় লেবার সেড নির্মাণ করিলে এবং পাইল এর মেশিনপত্র সাইটে প্রেরণ করিলে এম.পি সাহেবের লোকজন সাইটে হামলা করে প্রকল্পে অবস্থানরত তিনজন প্রকৌশলী ও পাইল এর কাজে নিয়োজিত লেবারদের রড, চাপাতি ও হাতুড়ি দিয়ে বেদম প্রহার করে ও কোপায় এবং সকল নির্মাণ সামগ্রি লুট করে নিয়ে যায়। হামলায় কিংডম বিল্ডার্স লিঃ এর পক্ষ থেকে নিয়োজিত দুই জন প্রকৌশলী গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। এ ব্যাপারে স্থানীয় থানায় মামলা হয়েছে মামলা নং-০৮/১৬ তারিখঃ ১২/০৮/১৬ খ্রিঃ এবং মামলা সংশ্লিষ্ট (দুই) জন আসামি গ্রেপ্তার হয়েছে বলে জানা গেছে। হামলাকারিরা যাওয়ার সময় বিরদর্পে বলে যায় এম.পি কে টাকা না দিয়ে এখানে কোন কাজ করা যাবে না। এখানে উল্লেখ্য যে ইতপূর্বে উক্ত কাজের জন্য এলজিইডি হতে ০১ (এক) জন ঠিকাদারকে কার্যাদেশ প্রদান করেছিল, কিন্তু জিল্লুর হাকিমের চাঁদার দাবি মিটাতে না পেরে সে কাজ ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়।
সরকারের উচ্চ মহলের একজন ব্যাক্তি যিনি কিনা জনপ্রতিনিধি তার চাঁদাবাজির কারণে যদি উন্নয়ন কাজ বাধাগ্রস্থ হয় তবে আমরা কোন দেশে বসবাস করছি।
সরকার যেখানে দেশে চাঁদাবাজি বন্ধে তৎপর সেখানে একজন এম.পি এর চাঁদাবাজির ঘটনা নজিরবিহীন নয় কি? এ ব্যাপারে সকলের সহযোগীতা কামনা করেছে সংকৃষ্টরা।
পাংশা উপজেলা প্রশাসনিক ভবনের বর্ধিত অংশ সহ হলরুম নির্মাণ কাজের কার্যাদেশ পেয়ে ঢাকার একটি নির্মাণ প্রতিষ্ঠাণ কিংডম বিল্ডার্স লিঃ কাজ শুরুর প্রক্রিয়া শুরু করিলে স্থানীয় এম.পি জনাব জিল্লুর হাকিম কাজে বাধা প্রদান করেন। বেশ কয়েকবার কাজ শুরুর চেষ্টা করেও এম.পি সাহেবের বাঁধার কারনে কাজ শুরু করা যায়নি। ইতপূর্বে প্রকল্প এলাকায় নির্মিত লেবার সেড ও মজুদকৃত নির্মাণ সামগ্রী এম.পি সাহেবের লোকজন নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে কিংডম বিল্ডার্স লিঃ এর পক্ষ থেকে স্থানীয় থানায় একাধিক সাধারন ডায়েরী করা হয়েছে। শুধু নির্মাণ প্রতিষ্ঠান নয় স্থানীয় উপজেলা প্রশাসন প্রকৌশলী এম.পি এর ভয়ে স্থানীয় থানায় সাধারণ ডায়েরী করেন। এম.পি সাহেবের এত সব ঘটনার পিছনে রয়েছে মোটা অংকের চাদা। তিনি ঠিকাদারের নিকট কাজের জন্য ৫০.০০ (পঞ্চাশ) লক্ষ টাকা চাদা দাবি করেন। তার দাবী পুরন না হওয়া পর্যন্ত এখানে নির্মাণ কাজ করা যাবে না বলে তিনি জানান। এ ব্যাপারে চাঁদা আদায়ের জন্য এম.পি সাহেব তার সহচর জীবনকুন্ডু নিজে কিংডম বিল্ডার্সের অফিসে আসে। কিন্তু চাঁদার অর্থ না পেয়ে সে চলে যায়। এতে করে জনাব জিল্লুর হাকিম আরও ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন।
গত ১২/০৮/২০১৬ ইং তারিখে নির্মাণ কাজ শুরুর জন্য প্রকল্প স্থলে পুনরায় লেবার সেড নির্মাণ করিলে এবং পাইল এর মেশিনপত্র সাইটে প্রেরণ করিলে এম.পি সাহেবের লোকজন সাইটে হামলা করে প্রকল্পে অবস্থানরত তিনজন প্রকৌশলী ও পাইল এর কাজে নিয়োজিত লেবারদের রড, চাপাতি ও হাতুড়ি দিয়ে বেদম প্রহার করে ও কোপায় এবং সকল নির্মাণ সামগ্রি লুট করে নিয়ে যায়। হামলায় কিংডম বিল্ডার্স লিঃ এর পক্ষ থেকে নিয়োজিত দুই জন প্রকৌশলী গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। এ ব্যাপারে স্থানীয় থানায় মামলা হয়েছে মামলা নং-০৮/১৬ তারিখঃ ১২/০৮/১৬ খ্রিঃ এবং মামলা সংশ্লিষ্ট (দুই) জন আসামি গ্রেপ্তার হয়েছে বলে জানা গেছে। হামলাকারিরা যাওয়ার সময় বিরদর্পে বলে যায় এম.পি কে টাকা না দিয়ে এখানে কোন কাজ করা যাবে না। এখানে উল্লেখ্য যে ইতপূর্বে উক্ত কাজের জন্য এলজিইডি হতে ০১ (এক) জন ঠিকাদারকে কার্যাদেশ প্রদান করেছিল, কিন্তু জিল্লুর হাকিমের চাঁদার দাবি মিটাতে না পেরে সে কাজ ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়।
সরকারের উচ্চ মহলের একজন ব্যাক্তি যিনি কিনা জনপ্রতিনিধি তার চাঁদাবাজির কারণে যদি উন্নয়ন কাজ বাধাগ্রস্থ হয় তবে আমরা কোন দেশে বসবাস করছি।
সরকার যেখানে দেশে চাঁদাবাজি বন্ধে তৎপর সেখানে একজন এম.পি এর চাঁদাবাজির ঘটনা নজিরবিহীন নয় কি? এ ব্যাপারে সকলের সহযোগীতা কামনা করেছে সংকৃষ্টরা।
Category:
0 comments